[ad_1]
এরই মধ্যে শাকিব খান সেখানকার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এসকে মুভিজের কর্ণধার অশোক ধানুকাকে দায়িত্ব দিয়েছেন ফ্ল্যাট দেখার।
চলতি অবস্থায় আছে ‘চালবাজ’, ‘ভাইজান এলো রে’, ‘মাস্ক’সহ আরো দুটি যৌথ প্রযোজনার ছবি।
এখানেই শেষ নয়, দেশীয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ‘ক্যাপ্টেন খান’, ‘বয়ফ্রেন্ড’, ‘যুবরাজ’সহ আরো কয়েকটি ছবির শুটিং ভারতের বিভিন্ন লোকেশনে করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন শাকিব।
ঢাকাই সিনেমার নাম্বার ওয়ান হিরো শাকিব খান। তিনি এখন কলকাতার সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত। সম্প্রতি কলকাতাতেই কাটছে শাকিবের দিনরাত; মাসের ২৮ দিন সেখানেই থাকছেন। ঢাকায় আসছেন কেবল শুটিং থাকলেই। অবসরে কলকাতায় মঞ্চে মঞ্চে পারফর্ম করে বেড়ান।
কলকাতায় বাণিজ্যিক ছবির বাজার নেই। ধুকছেন ওখানকার প্রযোজক, নির্মাতা ও নায়ক-নায়িকারা। এমনি সময়ে যৌথ প্রযোজনার ‘শিকারী’ ও ‘নবাব’ ছবির সফলতার পর কলকাতার নির্মতা ও প্রযোজকরাও বাংলাদেশের সিনেমার বড় তারকা শাকিবকে নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বাংলাদেশের বাজার ধরতে বিভিন্ন নায়িকার সঙ্গে শাকিবের জুটি করে বানাচ্ছেন সিনেমা।
শাকিবও দুই বাংলার সুপারস্টার হবার বাসনায় গা ভাসিয়েছেন। যদিও দুই বছরে কলকাতার ইন্ডাস্ট্রিতে ও দর্শকের কাছে শাকিব আশানুরুপ সাড়া কোনোটাই পাননি। তাকে মূলত ঢাকায় প্রবেশের তুরুপের তাস হিসেবেই দেখছে ওপার বাংলার ‘মসলাদার’ সিনেমার সংশ্লিষ্টরা।
[ad_2]