[ad_1]
অবশেষে শ্রীদেবীর স্বামী বনি কাপুরের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে দুবাই পাবলিক প্রসিকিউটার-এর এনওসি তথা ক্লিয়ারেন্স লেটার। এর ফলে আজ রাতেই শ্রীদেবীর নশ্বর দেহ মুম্বাই নিয়ে আসা সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
শ্রীদেবীর দেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এমবাল্মিং প্রক্রিয়ার জন্য। এমবাল্মিং এমন একটা প্রক্রিয়া যেখানে মরদেহকে সুগন্ধী ও জামা-কাপড়ে সজ্জিত করানো হয়। এছাড়া মরদেহের পচন রুখতে বিভিন্ন ভেষজ ও রাসায়নিকও প্রয়োগ করা হয়। শ্রীদেবীর দেহ শনিবার রাত থেকেই দুবাই-এর রশিদ হাসপাতালের মর্গে রাখা ছিল।
ডেথ সার্টিফিকেটে লেখা হয় ‘অ্যাক্সিডেন্টাল ড্রাউনিং’ বা দুর্ঘটনাজনকভাবে পানিতে ডুবে হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে শ্রীদেবীর মৃত্যু হয়েছে। এর ফলে নতুন করে তদন্তের দরকার আছে বলে দুবাই পুলিশকে জানিয়ে দেয় ফরেনসিক ডিপার্টমেন্ট। এরপরই পুলিশ বিষয়টি পাবলিক প্রসিকিউশন দপ্তরে পাঠিয়ে দেয়। সোমবার দিনভর অপেক্ষার পর জানা যায় শ্রীদেবীর দেহ ফেরত আসা নিয়ে পাবলিক প্রসিকিউটর ক্লিয়ারেন্স না দিলে কিছু হবে না।
মঙ্গলবার সকাল থেকে ফের ভারতীয় কনস্যুলেট এবং বনি কাপুরের পরিবারের সদস্যরা ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য ছোটাছুটি শুরু করেছিলেন। পাবলিক প্রসিকিউটর আবার চিকিৎসক প্যানেলের পরামর্শ চাওয়ায় দেহ ছাড়া নিয়ে নতুন করে জটিলতার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। শেষমেশ ভারতীয় সময় দুপুর ২.৩০ টায় ক্লিয়ারেন্স লেটার দিয়ে দেওয়া হয়।
[ad_2]